ঢাকা ০৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের মরদেহ উদ্ধার

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১০:৩৬:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩
  • ৫১৯ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আবদুল্লাহ আল মামুন (৩৬) নামে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বুধবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার পূর্বাচল উপশহরের গোবিন্দপুর ২০ নম্বর সেক্টরের একটি ঝোপের পাশ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

আবদুল্লাহ আল মামুন রাজধানীর নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন। তিনি ফেনী জেলার সদর উপজেলার গজারিকান্দি এলাকার আবুল কালামের ছেলে। স্ত্রী মোরশেদা বেগমকে নিয়ে তিনি ঢাকার দক্ষিণ খান এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঝোপের ধারে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ শহরের জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সেখানে মামুনের মরদেহ শনাক্ত করেন স্বজনরা।

স্বজনরা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে চিকিৎসার রিপোর্ট নেওয়ার জন্য কর্মস্থল থেকে উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালের উদ্দেশ্যে বের হন। এ সময় তিনি স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলেন। প্রায় একঘণ্টা পরে ফোন করলে তার নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এই ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়।

রূপগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহের শরীরে কোনো আঘাতে চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করে বলা যাবে।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পুলিশের উপর মহলে বড় ধরনের রদবদল

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় : ১০:৩৬:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আবদুল্লাহ আল মামুন (৩৬) নামে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বুধবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার পূর্বাচল উপশহরের গোবিন্দপুর ২০ নম্বর সেক্টরের একটি ঝোপের পাশ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

আবদুল্লাহ আল মামুন রাজধানীর নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন। তিনি ফেনী জেলার সদর উপজেলার গজারিকান্দি এলাকার আবুল কালামের ছেলে। স্ত্রী মোরশেদা বেগমকে নিয়ে তিনি ঢাকার দক্ষিণ খান এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঝোপের ধারে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ শহরের জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সেখানে মামুনের মরদেহ শনাক্ত করেন স্বজনরা।

স্বজনরা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে চিকিৎসার রিপোর্ট নেওয়ার জন্য কর্মস্থল থেকে উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালের উদ্দেশ্যে বের হন। এ সময় তিনি স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলেন। প্রায় একঘণ্টা পরে ফোন করলে তার নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এই ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়।

রূপগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহের শরীরে কোনো আঘাতে চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করে বলা যাবে।