ঢাকা ১০:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনা উপসর্গ নিয়ে ভোলার সহকারি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মৃত্যু

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৭:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুন ২০২০
  • ৫৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক।। করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ভোলার সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এবিএম খলিলুর রহমান (৪৯) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (১৬ জুন) সকাল ৮টার দিকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। হাসপাতালের একটি দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
শেবাচিম হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়- গত ৬ জুন (শনিবার) এবিএম খলিলুর রহমানের জ্বর ও কাশি হয়। পরে রোববার (৭ জুন) তিনি বরিশালে ডাক্তার দেখাতে আসেন। এরপর তার শরীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত দুইদিন আগে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার করোনা পরীক্ষা করা হয়। তবে রিপোর্ট এখনও আসেনি। এরই মধ্যে মঙ্গলবার সকালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

ভোলা জেলা শিক্ষা অফিসার মো. কামরুজ্জামান বলেন, এবিএম খলিলুর রহমানের মৃত্যুতে আমরা ভোলা জেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা শোকাহত। তার মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি বরগুনার তালতলিতে দাফন করা হবে।

ভোলার সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সকলের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তাদের সঙ্গে আলাপ করে করোনা টেস্ট করা হবে।

এবিএম খলিলুর রহমান এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক ছিলেন। তার বড় ছেলে মেডিকেলে পড়াশুনা করছেন। আর মেয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থী। তিনি ২০১৪ সালে ভোলার লালমোহনে উপজেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ওই বছরেই তিনি সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হিসেবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ভোলায় কর্মরত ছিলেন।’

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

ববির ভিসি প্রো- ভিসি সহ ট্রেজারারের অপসারন

করোনা উপসর্গ নিয়ে ভোলার সহকারি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৩:৪৭:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুন ২০২০

নিউজ ডেস্ক।। করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ভোলার সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এবিএম খলিলুর রহমান (৪৯) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (১৬ জুন) সকাল ৮টার দিকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। হাসপাতালের একটি দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
শেবাচিম হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়- গত ৬ জুন (শনিবার) এবিএম খলিলুর রহমানের জ্বর ও কাশি হয়। পরে রোববার (৭ জুন) তিনি বরিশালে ডাক্তার দেখাতে আসেন। এরপর তার শরীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত দুইদিন আগে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার করোনা পরীক্ষা করা হয়। তবে রিপোর্ট এখনও আসেনি। এরই মধ্যে মঙ্গলবার সকালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

ভোলা জেলা শিক্ষা অফিসার মো. কামরুজ্জামান বলেন, এবিএম খলিলুর রহমানের মৃত্যুতে আমরা ভোলা জেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা শোকাহত। তার মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি বরগুনার তালতলিতে দাফন করা হবে।

ভোলার সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সকলের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তাদের সঙ্গে আলাপ করে করোনা টেস্ট করা হবে।

এবিএম খলিলুর রহমান এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক ছিলেন। তার বড় ছেলে মেডিকেলে পড়াশুনা করছেন। আর মেয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থী। তিনি ২০১৪ সালে ভোলার লালমোহনে উপজেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ওই বছরেই তিনি সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হিসেবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ভোলায় কর্মরত ছিলেন।’