ঢাকা ০৮:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পিতাকে হত্যায় দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৬:২৬:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ২১৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্কঃ বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার চরফতেহপুর গ্রামে পিতা মোসলেম ফকিরকে দায়ে ছেলে ফারুক হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। বৃহস্পতিবার বিকেলে আসামির উপস্থিতিতে দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এমএ হানিফ ওই রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারি মো. রফিক জানান, ২০১৪ সালের ২৪ মে পারিবারিক কলহের জেরে আসামি ফারুকের সাথে তার পিতা মোসলেমের বাকবিতণ্ডা হয়। এর একপর্যায়ে মোসলেম ছেলেকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। এতে ফারুক ক্ষুব্ধ হয়ে ঘরে থাকা লোহার রড দিয়ে পিতাকে এলোপাথাড়ি পিটিয়ে আহত করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় মোসলেমকে উদ্ধার করে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের অপর ছেলে আমিনুল ইসলাম ঘটনার পর দিন ২০১৪ সালের ২৫ মে বাদী হয়ে ফারুককে একমাত্র আসামি করে মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ২৮ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাবুগঞ্জ থানার এসআই আবু জাফর তালুকদার ফারুককে অভিযুক্ত করে চার্জশীট দেন। ১৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক ওই রায় দেন।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চিন্ময় কৃষ্ণের সমর্থকদের হামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিহত

পিতাকে হত্যায় দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

আপডেট সময় : ০৬:২৬:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯

নিউজ ডেস্কঃ বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার চরফতেহপুর গ্রামে পিতা মোসলেম ফকিরকে দায়ে ছেলে ফারুক হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। বৃহস্পতিবার বিকেলে আসামির উপস্থিতিতে দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এমএ হানিফ ওই রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারি মো. রফিক জানান, ২০১৪ সালের ২৪ মে পারিবারিক কলহের জেরে আসামি ফারুকের সাথে তার পিতা মোসলেমের বাকবিতণ্ডা হয়। এর একপর্যায়ে মোসলেম ছেলেকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। এতে ফারুক ক্ষুব্ধ হয়ে ঘরে থাকা লোহার রড দিয়ে পিতাকে এলোপাথাড়ি পিটিয়ে আহত করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় মোসলেমকে উদ্ধার করে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের অপর ছেলে আমিনুল ইসলাম ঘটনার পর দিন ২০১৪ সালের ২৫ মে বাদী হয়ে ফারুককে একমাত্র আসামি করে মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ২৮ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাবুগঞ্জ থানার এসআই আবু জাফর তালুকদার ফারুককে অভিযুক্ত করে চার্জশীট দেন। ১৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক ওই রায় দেন।