ঢাকা ০৪:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিস্তা নদী শাসন করতে মেগা প্রকল্প নেয়া হয়েছে: পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১০:৪৬:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ২১৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:ন্যাশনাল ডেস্ক: পাানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি বলেছেন, কুড়িগ্রাম যাতে বন্যা কবলিত না হয় সেজন্য আমরা বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েছি। ইতিমধ্যে একটি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে আরও নতুন প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।
এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে কুড়িগ্রামকে বন্যা এবং নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে বাঁচাতে সক্ষম হবো। তিস্তা নদীকে শাসন করতে প্রতিবেশি দেশের সাথে আলোচনা চলছে। ভবিষ্যতে দুই প্রতিবেশি দেশই যাতে তিস্তার পানি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে সেজন্য দু’দেশের টেকনিক্যাল কমিটি কাজ করছে। এই তিস্তার পানি দিয়ে ভবিষ্যতে আমরা দুই দেশই উপকৃত হতে পারবো।
তিস্তার ভাঙ্গন রোধে মেগা প্রকল্প সম্পর্কে তিনি আরো বলেন, টেকনিক্যাল কমিটি নদীর গতিবিধি পর্যবেক্ষন করছে, সমীক্ষা চলছে। সমীক্ষা শেষ হলে পরে আমরা এটার কাজ শুরু করবো। এতো বড় প্রকল্প আমরা হেনতেন ভাবে কাজ শুরু করতে পারবো না। আশা করছি আগামী দুই তিন বছরের মধ্যে নদী ভাঙ্গন কমে আসবে। এলাকাবাসী যাতে বন্যায় প্লাবিত না হয়, ক্ষয়ক্ষতি না হয় সে লক্ষেই এ সরকার কাজ করছে।
প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক আজ দুপুরে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার বাংটুর ঘাট, রাজারহাট উপজেলার কালোয়ারচর, উলিপুর উপজেলার নাগড়াকুড়ি টি বাঁধ ও চিলমারী উপজেলার রমনাঘাট এলাকা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।
এসময় তার সাথে ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মাহফুজুর রহমান, রংপুর ডিভিশনের প্রভাগের প্রধান প্রকৌশলী জ্যোতি প্রকাশ, তত্বাবধায় প্রকৌশলী হারুন-অর-রশিদ, কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: জাফর আলী প্রমুখ।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

রক্ত ঝরিয়ে পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই: হাসনাত

তিস্তা নদী শাসন করতে মেগা প্রকল্প নেয়া হয়েছে: পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ১০:৪৬:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:ন্যাশনাল ডেস্ক: পাানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি বলেছেন, কুড়িগ্রাম যাতে বন্যা কবলিত না হয় সেজন্য আমরা বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েছি। ইতিমধ্যে একটি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে আরও নতুন প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।
এ প্রকল্পগুলো শেষ হলে কুড়িগ্রামকে বন্যা এবং নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে বাঁচাতে সক্ষম হবো। তিস্তা নদীকে শাসন করতে প্রতিবেশি দেশের সাথে আলোচনা চলছে। ভবিষ্যতে দুই প্রতিবেশি দেশই যাতে তিস্তার পানি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে সেজন্য দু’দেশের টেকনিক্যাল কমিটি কাজ করছে। এই তিস্তার পানি দিয়ে ভবিষ্যতে আমরা দুই দেশই উপকৃত হতে পারবো।
তিস্তার ভাঙ্গন রোধে মেগা প্রকল্প সম্পর্কে তিনি আরো বলেন, টেকনিক্যাল কমিটি নদীর গতিবিধি পর্যবেক্ষন করছে, সমীক্ষা চলছে। সমীক্ষা শেষ হলে পরে আমরা এটার কাজ শুরু করবো। এতো বড় প্রকল্প আমরা হেনতেন ভাবে কাজ শুরু করতে পারবো না। আশা করছি আগামী দুই তিন বছরের মধ্যে নদী ভাঙ্গন কমে আসবে। এলাকাবাসী যাতে বন্যায় প্লাবিত না হয়, ক্ষয়ক্ষতি না হয় সে লক্ষেই এ সরকার কাজ করছে।
প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক আজ দুপুরে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার বাংটুর ঘাট, রাজারহাট উপজেলার কালোয়ারচর, উলিপুর উপজেলার নাগড়াকুড়ি টি বাঁধ ও চিলমারী উপজেলার রমনাঘাট এলাকা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।
এসময় তার সাথে ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মাহফুজুর রহমান, রংপুর ডিভিশনের প্রভাগের প্রধান প্রকৌশলী জ্যোতি প্রকাশ, তত্বাবধায় প্রকৌশলী হারুন-অর-রশিদ, কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: জাফর আলী প্রমুখ।