ঢাকা ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বরিশাল মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২জন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১২:৩১:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯
  • ৩৭৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তিরা হলেন
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ থানাধীন শ্যামপুর এলাকার নাসির খানের ছেলে আসলাম খান (২৪) ও পিরোজপুর জেলাধীন কাউখালী উপজেলার গোসনতারা এলাকার আদম আলীর ছেলে সোহেল (১৮)।
হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেনের কাছ থেকে জানা যায়, আসলাম অসুস্থ অবস্থায় সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং রাত সোয়া ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়। সোহেল সোমবার হাসপাতালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে ভর্তি হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তার মৃত্যু হয়। তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়। এর মধ্যে বর্তমানে ২৪ জন ভর্তি রয়েছে, বাকিরা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিরোজপুরে বাস অটো মুখোমুখি সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে খোঁজ খবর নেন জামাতে ইসলামির নেতৃবৃন্দ।

বরিশাল মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২জন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু

আপডেট সময় : ১২:৩১:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তিরা হলেন
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ থানাধীন শ্যামপুর এলাকার নাসির খানের ছেলে আসলাম খান (২৪) ও পিরোজপুর জেলাধীন কাউখালী উপজেলার গোসনতারা এলাকার আদম আলীর ছেলে সোহেল (১৮)।
হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেনের কাছ থেকে জানা যায়, আসলাম অসুস্থ অবস্থায় সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং রাত সোয়া ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়। সোহেল সোমবার হাসপাতালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে ভর্তি হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তার মৃত্যু হয়। তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়। এর মধ্যে বর্তমানে ২৪ জন ভর্তি রয়েছে, বাকিরা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।