ঢাকা ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুমআর ফজীলত সমূহ

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৬:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৩৭৬ বার পড়া হয়েছে

জুমু আ ফরয হওয়া। এ সম্পর্কে আল্লাহ্ তা আলার বাণীঃ যখন জুমু আর দিন সালাতের জন্য আহবান করা হয়, তখন আল্লাহ্ র যিকরের উদ্দেশ্যে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর। এ-ই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর। فَاسْعَوْا অর্থ ধাবিত হও।

৮৩৭। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যাক্তি জুম্মার দিন জানবাত গোসলের ন্যায় গোসল করে এবং সালাত (নামায/নামাজ)-এর জন্য আগমন করে সে যেন, একটি উট কুরবানী করল। যে ব্যাক্তি দ্বিতীয় পর্যায়ে আগমন করে সে যেন, একটি গাভী কুরবানী করল। তৃতীয় পর্যায়ে যে আগমন করে সে যেন একটি শিং বিশিষ্ট দুম্বা কুরবানী করল। চতুর্থ পর্যায়ে আগমন করল সে যেন একটি মুরগী কুরবানী করল। পঞ্চম পর্যায়ে যে আগমন করল সে যেন একটি ডিম কুরবানী করল। পরে ইমাম যখন খুতবা প্রদানের জন্য বের হন তখন ফিরিশতাগণ যিকর শোনার জন্য হাজির হয়ে থাকেন।

৮৩৮। আবূ নু আইম (রহঃ) … আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, জুম্মার দিন উমর ইবনু খাত্তাব (রাঃ) খুতবা দিচ্ছিলেন, এমন সময় এক ব্যাক্তি মসজিদে প্রবেশ করেন। উমর (রাঃ) তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, সালাত (নামায/নামাজ) সময়মত আসতে তোমরা কেন বাধাগ্রস্থ হও? তিনি বললেন, আযান শোনার সাথে সাথেই তো আমি উযূ (ওজু/অজু/অযু) করেছি। তখন উমর (রাঃ) বললেন, তোমরা কি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে একথা বলতে শোননি যে, যখন তোমাদের কেউ জুম্মার সালাত (নামায/নামাজ) রওয়ানা হয়, তখন সে যেন গোসল করে নেয়।


পরিচ্ছদঃ ৫৬১. জুমু আর জন্য তৈল ব্যবহার ।

৮৩৯। আদম (রহঃ) … সালমান ফারসী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যাক্তি জুম্মার দিন গোসল করে এবং যথাসাধ্য ভালরূপে পবিত্রতা অর্জন করে ও নিজের তেল থেকে ব্যবহার করে বা নিজ ঘরের সুগন্ধি ব্যবহার করে এরপর বের হয় এবং দু জন লোকের মাঝে ফাঁক না করে, তারপর তার নির্ধারিত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করে এবং ইমামের খুতবা দেওয়ার সময় চুপ থাকে, তা হলে তার সে জুম্মা থেকে আরেক জুম্মা পর্যন্ত সময়ের যাবতীয় গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।

৮৪০। আবূল ইয়ামান (রহঃ) … তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবনু আব্বাস (রাঃ)-কে বললাম, সাহাবীগণ বর্ণনা করেছেন যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জুম্মার দিন গোসল কর এবং মাথা ধুয়ে ফেল যদিও তোমরা জুনুবী না হয়ে থাক এবং সুগন্ধি ব্যবহার কর। ইবনু আব্বাস (রাঃ) বললেন, গোসল সম্পর্কে নির্দেশ ঠিকই আছে, কিন্তু সুগন্ধি সম্পর্কে আমার জানা নেই।

৮৪১। ইবরাহীম ইবনু মূসা (রহঃ) … তাঊস (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি যখন জুম্মার দিন গোসল সংক্রান্ত নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণীর উল্লেখ করেন তখন আমি ইবনু আব্বাস (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পরিবারবর্গের সঙ্গে অবস্থান করতেন তখনও কি তিনি সুগন্ধি বা তেল ব্যবহার করতেন? তিনি বললেন, আমি তা জানিনা।


পরিচ্ছদঃ ৫৬২. যা আছে তার মধ্য থেকে উত্তম কাপড় পরিধান করবে ।

৮৪২। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, উমর ইবনু খাত্তাব (রাঃ) মসজিদে নববীর দরজার নিকটে এক জোড়া রেশমী পোষাক (বিক্রি হতে) দেখে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! যদি এটি আপনি খরীদ করতেন আর জুম্মার দিন এবং যখন আপনার কাছে প্রতিনিধি দল আসে তখন আপনি তা পরিধান করতেন। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এটি তো সে ব্যাক্তই পরিধান করে, আখিরাতে যার (মঙ্গলের) কোন অংশ নেই।

এর পর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এ ধরণের কয়েক জোড়া পোশাক আসে, তখন তার এক জোড়া তিনি উমর (রাঃ)-কে প্রদান করেন। উমর (রাঃ) আরয করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি আমাকে এটি পরিধান করতে দিলেন অথচ আপনি উতারিদের (রেশম) পোশাক সম্পর্কে যা বলার তা তো বলেছিলেন। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আমি তোমাকে এটি নিজের পরিধানের জন্য প্রদান করিনি। উমর ইবনু খাত্তাব (রাঃ) তখন এটি মক্কায় তাঁর এক ভাইকে দিয়ে দেন, যে তখন মুশরিক ছিল।


পরিচ্ছদঃ ৫৬৩. জুমু আর দিন মিসওয়াক করা। আবূ সায়ীদ খুদরী (রাঃ) নবী করীম (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি মিসওয়াক করতেন।

৮৪৩। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার উম্মাতের জন্য বা তিনি বলেছেন, লোকদের জন্য যদি কঠিন মনে না করতাম, তা হলে প্রত্যেক সালাত (নামায/নামাজ)-এর সাথে তাদের মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম।

৮৪৪। আবূ মা মার (রহঃ) … আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি মিসওয়াক সম্পর্কে তোমাদের অনেক বলেছি।

৮৪৫। মুহাম্মাদ ইবনু কাসীর (রহঃ) … হুযাইফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন রাতে সালাত (নামায/নামাজ)-এর জন্য উঠতেন তখন দাঁত মেজে মুখ পরিস্কার করে নিতেন।

সূত্রঃ বোখারী শরীফ থেকে সংগ্রীহিত

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিরোজপুরে বাস অটো মুখোমুখি সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে খোঁজ খবর নেন জামাতে ইসলামির নেতৃবৃন্দ।

জুমআর ফজীলত সমূহ

আপডেট সময় : ০৯:৩৬:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২

জুমু আ ফরয হওয়া। এ সম্পর্কে আল্লাহ্ তা আলার বাণীঃ যখন জুমু আর দিন সালাতের জন্য আহবান করা হয়, তখন আল্লাহ্ র যিকরের উদ্দেশ্যে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর। এ-ই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর। فَاسْعَوْا অর্থ ধাবিত হও।

৮৩৭। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যাক্তি জুম্মার দিন জানবাত গোসলের ন্যায় গোসল করে এবং সালাত (নামায/নামাজ)-এর জন্য আগমন করে সে যেন, একটি উট কুরবানী করল। যে ব্যাক্তি দ্বিতীয় পর্যায়ে আগমন করে সে যেন, একটি গাভী কুরবানী করল। তৃতীয় পর্যায়ে যে আগমন করে সে যেন একটি শিং বিশিষ্ট দুম্বা কুরবানী করল। চতুর্থ পর্যায়ে আগমন করল সে যেন একটি মুরগী কুরবানী করল। পঞ্চম পর্যায়ে যে আগমন করল সে যেন একটি ডিম কুরবানী করল। পরে ইমাম যখন খুতবা প্রদানের জন্য বের হন তখন ফিরিশতাগণ যিকর শোনার জন্য হাজির হয়ে থাকেন।

৮৩৮। আবূ নু আইম (রহঃ) … আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, জুম্মার দিন উমর ইবনু খাত্তাব (রাঃ) খুতবা দিচ্ছিলেন, এমন সময় এক ব্যাক্তি মসজিদে প্রবেশ করেন। উমর (রাঃ) তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, সালাত (নামায/নামাজ) সময়মত আসতে তোমরা কেন বাধাগ্রস্থ হও? তিনি বললেন, আযান শোনার সাথে সাথেই তো আমি উযূ (ওজু/অজু/অযু) করেছি। তখন উমর (রাঃ) বললেন, তোমরা কি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে একথা বলতে শোননি যে, যখন তোমাদের কেউ জুম্মার সালাত (নামায/নামাজ) রওয়ানা হয়, তখন সে যেন গোসল করে নেয়।


পরিচ্ছদঃ ৫৬১. জুমু আর জন্য তৈল ব্যবহার ।

৮৩৯। আদম (রহঃ) … সালমান ফারসী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যাক্তি জুম্মার দিন গোসল করে এবং যথাসাধ্য ভালরূপে পবিত্রতা অর্জন করে ও নিজের তেল থেকে ব্যবহার করে বা নিজ ঘরের সুগন্ধি ব্যবহার করে এরপর বের হয় এবং দু জন লোকের মাঝে ফাঁক না করে, তারপর তার নির্ধারিত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করে এবং ইমামের খুতবা দেওয়ার সময় চুপ থাকে, তা হলে তার সে জুম্মা থেকে আরেক জুম্মা পর্যন্ত সময়ের যাবতীয় গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।

৮৪০। আবূল ইয়ামান (রহঃ) … তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবনু আব্বাস (রাঃ)-কে বললাম, সাহাবীগণ বর্ণনা করেছেন যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জুম্মার দিন গোসল কর এবং মাথা ধুয়ে ফেল যদিও তোমরা জুনুবী না হয়ে থাক এবং সুগন্ধি ব্যবহার কর। ইবনু আব্বাস (রাঃ) বললেন, গোসল সম্পর্কে নির্দেশ ঠিকই আছে, কিন্তু সুগন্ধি সম্পর্কে আমার জানা নেই।

৮৪১। ইবরাহীম ইবনু মূসা (রহঃ) … তাঊস (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি যখন জুম্মার দিন গোসল সংক্রান্ত নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণীর উল্লেখ করেন তখন আমি ইবনু আব্বাস (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পরিবারবর্গের সঙ্গে অবস্থান করতেন তখনও কি তিনি সুগন্ধি বা তেল ব্যবহার করতেন? তিনি বললেন, আমি তা জানিনা।


পরিচ্ছদঃ ৫৬২. যা আছে তার মধ্য থেকে উত্তম কাপড় পরিধান করবে ।

৮৪২। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, উমর ইবনু খাত্তাব (রাঃ) মসজিদে নববীর দরজার নিকটে এক জোড়া রেশমী পোষাক (বিক্রি হতে) দেখে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! যদি এটি আপনি খরীদ করতেন আর জুম্মার দিন এবং যখন আপনার কাছে প্রতিনিধি দল আসে তখন আপনি তা পরিধান করতেন। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এটি তো সে ব্যাক্তই পরিধান করে, আখিরাতে যার (মঙ্গলের) কোন অংশ নেই।

এর পর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এ ধরণের কয়েক জোড়া পোশাক আসে, তখন তার এক জোড়া তিনি উমর (রাঃ)-কে প্রদান করেন। উমর (রাঃ) আরয করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি আমাকে এটি পরিধান করতে দিলেন অথচ আপনি উতারিদের (রেশম) পোশাক সম্পর্কে যা বলার তা তো বলেছিলেন। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আমি তোমাকে এটি নিজের পরিধানের জন্য প্রদান করিনি। উমর ইবনু খাত্তাব (রাঃ) তখন এটি মক্কায় তাঁর এক ভাইকে দিয়ে দেন, যে তখন মুশরিক ছিল।


পরিচ্ছদঃ ৫৬৩. জুমু আর দিন মিসওয়াক করা। আবূ সায়ীদ খুদরী (রাঃ) নবী করীম (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি মিসওয়াক করতেন।

৮৪৩। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার উম্মাতের জন্য বা তিনি বলেছেন, লোকদের জন্য যদি কঠিন মনে না করতাম, তা হলে প্রত্যেক সালাত (নামায/নামাজ)-এর সাথে তাদের মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম।

৮৪৪। আবূ মা মার (রহঃ) … আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি মিসওয়াক সম্পর্কে তোমাদের অনেক বলেছি।

৮৪৫। মুহাম্মাদ ইবনু কাসীর (রহঃ) … হুযাইফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন রাতে সালাত (নামায/নামাজ)-এর জন্য উঠতেন তখন দাঁত মেজে মুখ পরিস্কার করে নিতেন।

সূত্রঃ বোখারী শরীফ থেকে সংগ্রীহিত