এই নিয়ম আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে বলে এক গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএ।
সেখানে বলা হয়েছে, “সড়ক নিরাপত্তাকল্পে মোটরসাইকেল বিক্রয়ের সময় ক্রেতার নূন্যতম শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে কি না তা বিক্রেতাকে নিশ্চিত করতে হবে।
“আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে নূন্যতম শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতিরেকে কোনো ক্রেতার নামে মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হবে না।”
মোটরসাইকেলের ক্রেতা কোনো প্রতিষ্ঠান হলে ওই প্রতিষ্ঠানের যিনি ব্যবহারকারী, তার নামে বরাদ্দপত্র এবং শিক্ষানবিশ লাইসেন্স থাকতে হবে। কেবল তখনই ওই কোম্পানির কাছে মোটরসাইকেল বিক্রি বা রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।
একটি ফরম পূরণ করে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি পরিশোধ করলেই শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যায়। এই শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করে যে কেউ ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।
শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার পর প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য দুই-তিন মাস সময় দেওয়া হয়। ওই সময়ের মধ্যে প্রশিক্ষণ শেষে নির্ধারিত তারিখ, সময় ও নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার সঙ্গে ফিল্ড টেস্টে অংশ নিতে হয়। এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই পাওয়া যায় ড্রাইভিং লাইসেন্স।
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন-০১৮২২৮১৫৭৪৮
Desing & Developed BY ধানসিঁড়ি আইটি