ঢাকা ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কিস্তি পরিশোধে ৩ মাস সময় পাবেন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১২:৫২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১
  • ৫৩৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:: আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণের কিস্তি পরিশোধে তিনমাস সময় বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের মার্চ মাসের ঋণের কিস্তি ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহকরা।

এ সময় ঋণ খেলাপি করা যাবে না। পাশাপাশি দণ্ড সুদ এবং অতিরিক্ত ফি, চার্জ বা কমিশনও আদায় করা যাবে না।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সার্কুলার জারি করে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এতে বলা হয়েছে, ঋণ/লিজ/ অগ্রিমের বিপরীতে চলতি বছরের মার্চ মাসের ঋণের কিস্তি ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহকরা।

এ সময়ে ঋণ/লিজ/অগ্রিমের বিরূপমানে শ্রেণিকরণ বা খেলাপি করা যাবে না।

সার্কুলারে আরও বলা হয়, ঋণ/লিজ/অগ্রিমের ওপর সুদ/মুনাফা হিসাবায়নের ক্ষেত্রে এ সংক্রান্ত বিদ্যমান নীতিমালা বলবৎ থাকবে এবং এ সময়ে কোনো দণ্ড সুদ বা অতিরিক্ত ফি/চার্জ/কমিশন আদায় করা যাবে না।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিরোজপুরে বাস অটো মুখোমুখি সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে খোঁজ খবর নেন জামাতে ইসলামির নেতৃবৃন্দ।

কিস্তি পরিশোধে ৩ মাস সময় পাবেন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা

আপডেট সময় : ১২:৫২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১

নিউজ ডেস্ক:: আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণের কিস্তি পরিশোধে তিনমাস সময় বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের মার্চ মাসের ঋণের কিস্তি ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহকরা।

এ সময় ঋণ খেলাপি করা যাবে না। পাশাপাশি দণ্ড সুদ এবং অতিরিক্ত ফি, চার্জ বা কমিশনও আদায় করা যাবে না।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সার্কুলার জারি করে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এতে বলা হয়েছে, ঋণ/লিজ/ অগ্রিমের বিপরীতে চলতি বছরের মার্চ মাসের ঋণের কিস্তি ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহকরা।

এ সময়ে ঋণ/লিজ/অগ্রিমের বিরূপমানে শ্রেণিকরণ বা খেলাপি করা যাবে না।

সার্কুলারে আরও বলা হয়, ঋণ/লিজ/অগ্রিমের ওপর সুদ/মুনাফা হিসাবায়নের ক্ষেত্রে এ সংক্রান্ত বিদ্যমান নীতিমালা বলবৎ থাকবে এবং এ সময়ে কোনো দণ্ড সুদ বা অতিরিক্ত ফি/চার্জ/কমিশন আদায় করা যাবে না।