ঢাকা ০১:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শারীরিক সম্পর্কে বাধাঁ দেয়ায় সৎ বোনকে ১৪ তলা থেকে ফেলে হত্যা

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০১:০০:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০১৯
  • ২৭৭ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন নিউজ ডেস্কঃ ধর্ষণে বাধাঁ পেয়ে কলেজছাত্রী তানজিনা আক্তার রূপাকে (১৭) গলা টিপে হত্যা করে রাজধানীর মতিঝিলের সিটি সেন্টারের ১৪ তলা থেকে ফেলে দিয়েছে সৎভাই যুবায়ের আহম্মেদ সম্রাট।

শুক্রবার মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। গত ১০ আগস্ট এই ঘটনার পর দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন সম্রাট।

ওসি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পেরেছে হত্যার আগে রূপাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন সম্রাট। রূপা বাধা দিলে তাকে গলা টিপে হত্যা করেন। এই ঘটনা থেকে রেহাই পেতে তাকে ১৪ তলা থেকে নিচে ফেলে আত্মহত্যার নাটক সাজান সম্রাট। ঘটনার পরের দিন ১১ আগস্ট সম্রাটকে আদালতে পাঠানো হলে তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।

রূপা থাকতেন ঢাকার দক্ষিণ গোড়ানে। আলী আহম্মেদ স্কুল অ্যান্ড কলেজে এইচএসসির শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি।

ঘটনার পর রূপার মা দণ্ডবিধি ৩০২ ধারায় হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আসামি সম্রাটকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পুলিশের উপর মহলে বড় ধরনের রদবদল

শারীরিক সম্পর্কে বাধাঁ দেয়ায় সৎ বোনকে ১৪ তলা থেকে ফেলে হত্যা

আপডেট সময় : ০১:০০:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০১৯

অনলাইন নিউজ ডেস্কঃ ধর্ষণে বাধাঁ পেয়ে কলেজছাত্রী তানজিনা আক্তার রূপাকে (১৭) গলা টিপে হত্যা করে রাজধানীর মতিঝিলের সিটি সেন্টারের ১৪ তলা থেকে ফেলে দিয়েছে সৎভাই যুবায়ের আহম্মেদ সম্রাট।

শুক্রবার মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। গত ১০ আগস্ট এই ঘটনার পর দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন সম্রাট।

ওসি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পেরেছে হত্যার আগে রূপাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন সম্রাট। রূপা বাধা দিলে তাকে গলা টিপে হত্যা করেন। এই ঘটনা থেকে রেহাই পেতে তাকে ১৪ তলা থেকে নিচে ফেলে আত্মহত্যার নাটক সাজান সম্রাট। ঘটনার পরের দিন ১১ আগস্ট সম্রাটকে আদালতে পাঠানো হলে তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।

রূপা থাকতেন ঢাকার দক্ষিণ গোড়ানে। আলী আহম্মেদ স্কুল অ্যান্ড কলেজে এইচএসসির শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি।

ঘটনার পর রূপার মা দণ্ডবিধি ৩০২ ধারায় হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আসামি সম্রাটকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।