ঢাকা ০৫:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতে বন্দির কাঁধে লোহার শিক দিয়ে ‘ওঁ’ লেখার অভিযোগ

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০১৯
  • ৪২৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্কঃ ভারতের তিহার জেলে বন্দির ওপর ভয়াবহ নির্যাতন এবং কাঁধে লোহার শিক দিয়ে ‘ওঁ’ লেখার অভিযোগ উঠেছে।

তিহার জেলে ওই বন্দিকে নির্মমভাবে মারধর করে উপোস থাকতে বাধ্য করে রাখার পাশাপাশি তার পিঠে গরম লোহার শিক দিয়ে ‘ওঁ’ লিখে দিয়েছেন জেলের সুপারিনটেন্ডেন্ট।

জানা গেছে, সেই বন্দির নাম নাবির। দিল্লির আদালতে ওই বন্দিকে নেওয়া হলে সকলের সামনে নিজের জামা খুলে বিচারপতিকে তিনি তার পিঠের ওই চিহ্নটি দেখান। প্রায় ছ’ইঞ্চি বড় চিহ্নটি বন্দির বাঁ-কাঁধের একটু নিচে খোদাই করা।

তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে জেল কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, যদি জোর করে ওই চিহ্নটি খোদাই করা হতো, তাহলে এত সুষ্ঠুভাবে খোদাই করার মতো দেখাত না।

এদিকে বিচারপতি জানান, প্রয়োজনীয় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হবে। অন্যান্য বন্দিদের জবানবন্দিও নেওয়া হবে।

এছাড়া, জেলের বন্দিদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার বিষয়টি যাতে অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয় সেই বিষয়ে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, অবৈধ অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগে তিহারের জেল নম্বর ৪-এ রাখা হয়েছে নাবিরকে। জেলের এ ওয়ার্ডটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ন ওয়ার্ড হিসেবে কুখ্যাত।

সূত্রঃ এনডিটিভি

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিরোজপুরে বাস অটো মুখোমুখি সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে খোঁজ খবর নেন জামাতে ইসলামির নেতৃবৃন্দ।

ভারতে বন্দির কাঁধে লোহার শিক দিয়ে ‘ওঁ’ লেখার অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৩:৩৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০১৯

অনলাইন ডেস্কঃ ভারতের তিহার জেলে বন্দির ওপর ভয়াবহ নির্যাতন এবং কাঁধে লোহার শিক দিয়ে ‘ওঁ’ লেখার অভিযোগ উঠেছে।

তিহার জেলে ওই বন্দিকে নির্মমভাবে মারধর করে উপোস থাকতে বাধ্য করে রাখার পাশাপাশি তার পিঠে গরম লোহার শিক দিয়ে ‘ওঁ’ লিখে দিয়েছেন জেলের সুপারিনটেন্ডেন্ট।

জানা গেছে, সেই বন্দির নাম নাবির। দিল্লির আদালতে ওই বন্দিকে নেওয়া হলে সকলের সামনে নিজের জামা খুলে বিচারপতিকে তিনি তার পিঠের ওই চিহ্নটি দেখান। প্রায় ছ’ইঞ্চি বড় চিহ্নটি বন্দির বাঁ-কাঁধের একটু নিচে খোদাই করা।

তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে জেল কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, যদি জোর করে ওই চিহ্নটি খোদাই করা হতো, তাহলে এত সুষ্ঠুভাবে খোদাই করার মতো দেখাত না।

এদিকে বিচারপতি জানান, প্রয়োজনীয় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হবে। অন্যান্য বন্দিদের জবানবন্দিও নেওয়া হবে।

এছাড়া, জেলের বন্দিদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার বিষয়টি যাতে অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয় সেই বিষয়ে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, অবৈধ অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগে তিহারের জেল নম্বর ৪-এ রাখা হয়েছে নাবিরকে। জেলের এ ওয়ার্ডটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ন ওয়ার্ড হিসেবে কুখ্যাত।

সূত্রঃ এনডিটিভি