ঢাকা ০৬:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সৌদি থেকে আসা গরীবদের অনুদানের দুম্বার মাংস প্রভাবশালীদের ঘরে!

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১১:২২:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০১৯
  • ৩৮২ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্কঃ
কক্সবাজারে গরীবদের বিতরণের জন্য সৌদি সরকার দুম্বার মাংস সাহায্য স্বরূপ প্রদান করে। সেই কাংখিত দুম্বার মাংস জেলার প্রথম সারির কিছু নেতা এবং দ্বিতীয় সারির কিছু নেতারা ও গ্রাম্য কিছু অসাধু জনপ্রতিনিধিরা মিলে ভাগ-বাটোয়ারা করে নিজেরা ভক্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে উক্ত কাংখিত দুম্বার মাংস প্রকৃত গরীব-দুঃখী মানুষের মাঝে বিতরণ করা সম্ভব হয়নি, এমনকি জেলার সরকারী শিশু পরিবারের এতিমদেরও দেওয়া হয়নি। এতে জেলার সাধারণ জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সদর উপজেলার মানুষের মধ্যে এ নিয়ে কানাঘুষা চলছে।
কক্সবাজার জেলার ত্রাণ ও পূর্ণবাসন কর্মকর্তা জানান, গরীব-দুঃস্থ ও এতিমদের পরিবারের জন্য সৌদি আরব থেকে ১০ কেজির পরিমাণ প্যাকেট যথা সময়েই পাঠানো হয়েছে কিন্তু কিভাবে বিতরণ করা হয়েছে তা নিয়ে জানেন না।
প্রত্যেক উপজেলার ইউএনও ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ মাংস ঠিকই গ্রহণ করেন। কিন্তু উক্ত মাংস প্রত্যেক ইউনিয়নের জন-প্রতিনিধি ও নেতার ভাগ-বাটোয়ারা করে নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পুলিশের উপর মহলে বড় ধরনের রদবদল

সৌদি থেকে আসা গরীবদের অনুদানের দুম্বার মাংস প্রভাবশালীদের ঘরে!

আপডেট সময় : ১১:২২:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০১৯

অনলাইন ডেস্কঃ
কক্সবাজারে গরীবদের বিতরণের জন্য সৌদি সরকার দুম্বার মাংস সাহায্য স্বরূপ প্রদান করে। সেই কাংখিত দুম্বার মাংস জেলার প্রথম সারির কিছু নেতা এবং দ্বিতীয় সারির কিছু নেতারা ও গ্রাম্য কিছু অসাধু জনপ্রতিনিধিরা মিলে ভাগ-বাটোয়ারা করে নিজেরা ভক্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে উক্ত কাংখিত দুম্বার মাংস প্রকৃত গরীব-দুঃখী মানুষের মাঝে বিতরণ করা সম্ভব হয়নি, এমনকি জেলার সরকারী শিশু পরিবারের এতিমদেরও দেওয়া হয়নি। এতে জেলার সাধারণ জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সদর উপজেলার মানুষের মধ্যে এ নিয়ে কানাঘুষা চলছে।
কক্সবাজার জেলার ত্রাণ ও পূর্ণবাসন কর্মকর্তা জানান, গরীব-দুঃস্থ ও এতিমদের পরিবারের জন্য সৌদি আরব থেকে ১০ কেজির পরিমাণ প্যাকেট যথা সময়েই পাঠানো হয়েছে কিন্তু কিভাবে বিতরণ করা হয়েছে তা নিয়ে জানেন না।
প্রত্যেক উপজেলার ইউএনও ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ মাংস ঠিকই গ্রহণ করেন। কিন্তু উক্ত মাংস প্রত্যেক ইউনিয়নের জন-প্রতিনিধি ও নেতার ভাগ-বাটোয়ারা করে নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।