ঢাকা ০৯:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশ ও জনগণের কল্যাণে আত্মোৎসর্গ করলেন এসআই সুলতানুল আরেফিন

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০১:৪৭:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ মে ২০২০
  • ২৯৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক: করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের সম্মুখযোদ্ধা আরো এক পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালনকালে করোনাক্রান্ত (কোভিড-১৯) হয়ে জীবন উৎসর্গ করলেন। দেশ ও জনগণের কল্যাণে আত্মোৎসর্গকারী এ পুলিশ সদস্য সাব ইন্সপেক্টর (এসআই) সুলতানুল আরেফিন (৪৪)। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওএম) পশ্চিম বিভাগে কর্মরত ছিলেন।

সুলতান আরেফিনের করোনা ভাইরাস ধরা পড়ার পর তিনি রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। আজ শনিবার ভোরে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তার গ্রামের বাড়ি জামালপুর জেলায়। তিনি স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রসহ বহু আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

পুলিশের ব্যবস্থাপনায় মরদেহ মরহুমের গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়েছে। সেখানে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী পারিবারিক কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে। উল্লেখ্য, এ নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশের ৫ সদস্য করোনা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গ করলেন।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রক্ত ঝরিয়ে পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই: হাসনাত

দেশ ও জনগণের কল্যাণে আত্মোৎসর্গ করলেন এসআই সুলতানুল আরেফিন

আপডেট সময় : ০১:৪৭:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ মে ২০২০

নিউজ ডেস্ক: করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের সম্মুখযোদ্ধা আরো এক পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালনকালে করোনাক্রান্ত (কোভিড-১৯) হয়ে জীবন উৎসর্গ করলেন। দেশ ও জনগণের কল্যাণে আত্মোৎসর্গকারী এ পুলিশ সদস্য সাব ইন্সপেক্টর (এসআই) সুলতানুল আরেফিন (৪৪)। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওএম) পশ্চিম বিভাগে কর্মরত ছিলেন।

সুলতান আরেফিনের করোনা ভাইরাস ধরা পড়ার পর তিনি রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। আজ শনিবার ভোরে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তার গ্রামের বাড়ি জামালপুর জেলায়। তিনি স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রসহ বহু আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

পুলিশের ব্যবস্থাপনায় মরদেহ মরহুমের গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়েছে। সেখানে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী পারিবারিক কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে। উল্লেখ্য, এ নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশের ৫ সদস্য করোনা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গ করলেন।