ঢাকা ০৪:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুক্তিযোদ্ধার জাল সনদে পুলিশে চাকরি, বাবা-মেয়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৪:৩৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০১৯
  • ২৪০ বার পড়া হয়েছে

প্রতীকী

বরিশালে জাল মুক্তিযোদ্ধা সনদ দিয়ে নারী কনস্টেবল পদে চাকরি নেওয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বাবা ও মেয়ের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) আদালতের সংশ্লিষ্ট নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) কাছে চার্জশিট জমা দিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক মো. ফরিদুজ্জামান।
অভিযুক্তরা হলেন- বরিশাল বন্দর থানার চরকেউটিয়া এলাকার মৃত করিম গাজির ছেলে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য (সুবেদার) আব্দুল লতিফ গাজী ও তার মেয়ে নারী পুলিশ কনস্টেবল মিল্কী আক্তার।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বাবা আব্দুল লতিফ গাজীর নামের জাল মুক্তিযোদ্ধার সনদ দিয়ে ২০১০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নারী কনস্টেবলের চাকরি পান মিল্কী আক্তার। চাকরিতে যোগদানের পর মিল্কীর বাবার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাছাই শেষে জানা যায় সেটি জাল।
এর আগে ৬ মাসের ট্রেনিং শেষ করে কনস্টেবল হিসেবে বরিশাল মহানগর পুলিশে যোগ দেন মিল্কী আক্তার। পরে পুলিশ হেডকোটার্সের নির্দেশে রিজার্ভ পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) কবির হোসেন ২০১৮ সালের ৬ জুন বাদী হয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পুলিশের উপর মহলে বড় ধরনের রদবদল

মুক্তিযোদ্ধার জাল সনদে পুলিশে চাকরি, বাবা-মেয়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট

আপডেট সময় : ০৪:৩৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০১৯

প্রতীকী

বরিশালে জাল মুক্তিযোদ্ধা সনদ দিয়ে নারী কনস্টেবল পদে চাকরি নেওয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বাবা ও মেয়ের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) আদালতের সংশ্লিষ্ট নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) কাছে চার্জশিট জমা দিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক মো. ফরিদুজ্জামান।
অভিযুক্তরা হলেন- বরিশাল বন্দর থানার চরকেউটিয়া এলাকার মৃত করিম গাজির ছেলে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য (সুবেদার) আব্দুল লতিফ গাজী ও তার মেয়ে নারী পুলিশ কনস্টেবল মিল্কী আক্তার।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বাবা আব্দুল লতিফ গাজীর নামের জাল মুক্তিযোদ্ধার সনদ দিয়ে ২০১০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নারী কনস্টেবলের চাকরি পান মিল্কী আক্তার। চাকরিতে যোগদানের পর মিল্কীর বাবার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাছাই শেষে জানা যায় সেটি জাল।
এর আগে ৬ মাসের ট্রেনিং শেষ করে কনস্টেবল হিসেবে বরিশাল মহানগর পুলিশে যোগ দেন মিল্কী আক্তার। পরে পুলিশ হেডকোটার্সের নির্দেশে রিজার্ভ পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) কবির হোসেন ২০১৮ সালের ৬ জুন বাদী হয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন।