ঢাকা ০২:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্রিন রোডে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক চিকিৎসকের মৃত্যু

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১২:৪৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০১৯
  • ৯৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্কঃগ্রিন রোডে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পলাশ দে নামে এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ডা. পলাশ দে বগুড়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী। দুর্ঘটনার পরপরই তাকে ক্রিসেন্ট গ্যাস্টোলিভার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আ হ ম আছাদুজ্জামান বলেন, ‘বিকেল সাড়ে চারটার দিকে প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে সুমন দে (২৪) রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। এসময় সড়কের পানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তার মরদেহ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’ ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

নির্বাচনী দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ/২০২৫ খ্রি. এর শুভ উদ্বোধন।

গ্রিন রোডে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক চিকিৎসকের মৃত্যু

আপডেট সময় : ১২:৪৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০১৯

নিউজ ডেস্কঃগ্রিন রোডে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পলাশ দে নামে এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ডা. পলাশ দে বগুড়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী। দুর্ঘটনার পরপরই তাকে ক্রিসেন্ট গ্যাস্টোলিভার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আ হ ম আছাদুজ্জামান বলেন, ‘বিকেল সাড়ে চারটার দিকে প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে সুমন দে (২৪) রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। এসময় সড়কের পানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তার মরদেহ গ্রিন লাইফ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’ ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।