ঢাকা ০৭:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সোনার বাংলা গড়তে চাইলে সোনার মানুষ হতে হবে : বিএমপি কমিশনার

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১২:১১:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ১৯৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:‘নাগরিক তথ্য নিবন্ধন করি, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদমুক্ত সমাজ গড়ি’ এই চেতনাকে ধারণ করে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ শুরু করেছে নাগরিক তথ্য সংগ্রহ অভিযান। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়কের অশ্বিনী কুমার হলমঞ্চে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কমিশনার মোঃ শাহাবুদ্দিন খান বিপিএম (বার)। তিনি বলেছেন, আমরা এখন সেই বৃটিশ ও পাকিস্তান ভাবধারার পুলিশ নই।সেসময় আমরা বিভিন্ন কারনেই অনেক কাজ করতে সক্ষম হয়নি।

পুলিশ এখন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস নিয়ে ঘুষ, দ‍ুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন হিসেবে গড়ে উঠছে। সেকারনে সর্বস্তরের জনপ্রতিনিধি, গন প্রতিনিধি ও তৃনমূলের সাথে নিয়ে মঙ্গলজনক সেবা প্রদান করতে অঙ্গিকারাবদ্ধ।

পুলিশ বাহিনীর উদ্দেশ্যে শাহাবুদ্দিন খান বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে চাইলে আপনাদের সোনার মানুষ হতে হবে। শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে আপনাদের কাজ করতে হবে।

নাগরিক তথ্য সংগ্রহ অভিযান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার প্রলয় চিসিম, উপ- পুলিশ কমিশনার (উত্তর) মোক্তার হোসেন, উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর দপ্তর) আবু রায়হান সালেহ, উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) খাইরুল আলম প্রমূখ।

এসময় আরো বক্তব্য রাখেন বিসিসি প্যানেল মেয়র আয়শা তৌহিদা লুনা ও কোতয়ালী কমিউনিটি পুলিশ কমান্ডার বিজয় কৃষ্ণ দে।

পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান আরো বলেন, অপরাধ ও জঙ্গিবাদ নির্মূলে তথ্য বহুল মেট্রোপলিটন পুলিশ গড়ার কাজ শুরু হয়েছে।অপরাধী যতই বড় হোক তাকে আইনের আওতায় আসতে হবে। এছাড়া যিনি কমিউনিটি পুলিশে থেকে দালালী করতে চান তাকে এখনই চলে যেতে হবে। পুলিশে কোন দালালের স্থান হবে না।

মতবিনিময় শেষে পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান কয়েকটি বাসায় তথ্য ফরম নিজ হাতে বিতরণ করার মধ্যে দিয়ে কার্যক্রম শুরু করেন।

প্রসঙ্গত, আলোচনা সভার পূর্বে বেলা ১১ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশ থেকে ১০দিন ব্যপি তথ্য সংগ্রহ অভিযান উপলক্ষে ফেস্টুন উড়িয়ে উদ্বোধন করেন।

এরপরে একটি র‌্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে অশ্বিনী কুমার হল চত্বরে এসে শেষ হয়।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রক্ত ঝরিয়ে পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই: হাসনাত

সোনার বাংলা গড়তে চাইলে সোনার মানুষ হতে হবে : বিএমপি কমিশনার

আপডেট সময় : ১২:১১:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:‘নাগরিক তথ্য নিবন্ধন করি, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদমুক্ত সমাজ গড়ি’ এই চেতনাকে ধারণ করে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ শুরু করেছে নাগরিক তথ্য সংগ্রহ অভিযান। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়কের অশ্বিনী কুমার হলমঞ্চে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কমিশনার মোঃ শাহাবুদ্দিন খান বিপিএম (বার)। তিনি বলেছেন, আমরা এখন সেই বৃটিশ ও পাকিস্তান ভাবধারার পুলিশ নই।সেসময় আমরা বিভিন্ন কারনেই অনেক কাজ করতে সক্ষম হয়নি।

পুলিশ এখন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস নিয়ে ঘুষ, দ‍ুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন হিসেবে গড়ে উঠছে। সেকারনে সর্বস্তরের জনপ্রতিনিধি, গন প্রতিনিধি ও তৃনমূলের সাথে নিয়ে মঙ্গলজনক সেবা প্রদান করতে অঙ্গিকারাবদ্ধ।

পুলিশ বাহিনীর উদ্দেশ্যে শাহাবুদ্দিন খান বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে চাইলে আপনাদের সোনার মানুষ হতে হবে। শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে আপনাদের কাজ করতে হবে।

নাগরিক তথ্য সংগ্রহ অভিযান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার প্রলয় চিসিম, উপ- পুলিশ কমিশনার (উত্তর) মোক্তার হোসেন, উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর দপ্তর) আবু রায়হান সালেহ, উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) খাইরুল আলম প্রমূখ।

এসময় আরো বক্তব্য রাখেন বিসিসি প্যানেল মেয়র আয়শা তৌহিদা লুনা ও কোতয়ালী কমিউনিটি পুলিশ কমান্ডার বিজয় কৃষ্ণ দে।

পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান আরো বলেন, অপরাধ ও জঙ্গিবাদ নির্মূলে তথ্য বহুল মেট্রোপলিটন পুলিশ গড়ার কাজ শুরু হয়েছে।অপরাধী যতই বড় হোক তাকে আইনের আওতায় আসতে হবে। এছাড়া যিনি কমিউনিটি পুলিশে থেকে দালালী করতে চান তাকে এখনই চলে যেতে হবে। পুলিশে কোন দালালের স্থান হবে না।

মতবিনিময় শেষে পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান কয়েকটি বাসায় তথ্য ফরম নিজ হাতে বিতরণ করার মধ্যে দিয়ে কার্যক্রম শুরু করেন।

প্রসঙ্গত, আলোচনা সভার পূর্বে বেলা ১১ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশ থেকে ১০দিন ব্যপি তথ্য সংগ্রহ অভিযান উপলক্ষে ফেস্টুন উড়িয়ে উদ্বোধন করেন।

এরপরে একটি র‌্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে অশ্বিনী কুমার হল চত্বরে এসে শেষ হয়।