ঢাকা ০৮:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সোলাইমানির জানাজায় কাঁদলেন আয়াতোল্লাহ খামেনি

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৪:১৪:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২০
  • ৩৭৪ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন নিউজ ডেস্ক: ইরানের নিহত জেনারেল কাসেম সোলাইমানির জানাজায় সোমবার রাজধানী তেহরানের রাস্তায় জনতার ঢল নেমেছিল। জানাজার নামাজের ইমামতি করেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লাহ খামেনি। এক পর্যায়ে তাকে কাঁদতে দেখা যায়।
ষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেখানো হয় যে, তেহরানের রাস্তায় বিশাল জনসমাগম হয়েছে জানাজা ঘিরে। সোলেইমানিকে দেশটিতে জাতীয় নায়ক এবং সর্বোচ্চ নেতা খামেনির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে দেখা হতো।
জানাজায় অনেক মানুষকেই কাঁদতে দেখা গেছে। কেউ কেউ সোলাইমানির ছবি আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। মানুষ সোলাইমানির কফিন মাথার ওপর দিয়ে বয়ে নিয়ে চলে এবং “আমেরিকার মৃত্যু” বলে স্লোগান দিতে থাকে।
এর আগে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে শুক্রবার ইরাকে মার্কিন ড্রোন হামলায় হত্যা করা হয় সোলাইমানিকে। এই হত্যার কঠোর প্রতিশোধ নেয়ার হুমকি দিয়েছে ইরান এবং রবিবার তারা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি থেকে নিজের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
সোলাইমানি মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের সামরিক অভিযানের প্রধান ছিলেন এবং যাকে যুক্তরাষ্ট্র একজন সন্ত্রাসী হিসেবেই দেখতো। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, সোলাইমানি মার্কিন কূটনীতিক এবং ইরাক ও ওই অঞ্চলের অন্য জায়গায় থাকা মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের ওপর “আসন্ন এবং ভয়াবহ হামলার ষড়যন্ত্র” করছিলেন।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

রক্ত ঝরিয়ে পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই: হাসনাত

সোলাইমানির জানাজায় কাঁদলেন আয়াতোল্লাহ খামেনি

আপডেট সময় : ০৪:১৪:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২০

অনলাইন নিউজ ডেস্ক: ইরানের নিহত জেনারেল কাসেম সোলাইমানির জানাজায় সোমবার রাজধানী তেহরানের রাস্তায় জনতার ঢল নেমেছিল। জানাজার নামাজের ইমামতি করেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লাহ খামেনি। এক পর্যায়ে তাকে কাঁদতে দেখা যায়।
ষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেখানো হয় যে, তেহরানের রাস্তায় বিশাল জনসমাগম হয়েছে জানাজা ঘিরে। সোলেইমানিকে দেশটিতে জাতীয় নায়ক এবং সর্বোচ্চ নেতা খামেনির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে দেখা হতো।
জানাজায় অনেক মানুষকেই কাঁদতে দেখা গেছে। কেউ কেউ সোলাইমানির ছবি আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। মানুষ সোলাইমানির কফিন মাথার ওপর দিয়ে বয়ে নিয়ে চলে এবং “আমেরিকার মৃত্যু” বলে স্লোগান দিতে থাকে।
এর আগে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে শুক্রবার ইরাকে মার্কিন ড্রোন হামলায় হত্যা করা হয় সোলাইমানিকে। এই হত্যার কঠোর প্রতিশোধ নেয়ার হুমকি দিয়েছে ইরান এবং রবিবার তারা ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি থেকে নিজের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
সোলাইমানি মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের সামরিক অভিযানের প্রধান ছিলেন এবং যাকে যুক্তরাষ্ট্র একজন সন্ত্রাসী হিসেবেই দেখতো। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, সোলাইমানি মার্কিন কূটনীতিক এবং ইরাক ও ওই অঞ্চলের অন্য জায়গায় থাকা মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের ওপর “আসন্ন এবং ভয়াবহ হামলার ষড়যন্ত্র” করছিলেন।