ঢাকা ০২:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০২:৪৬:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২০
  • ৯৩৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্কঃ আইন না মেনে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৮ হাজার ১৪৭ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ কেন বাতিল করা হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ (মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি) বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমান এই রুল জারি করেন । ২০১৯ এর ডিসেম্বরের ২৪ তারিখে এই ফলাফল প্রকাশ হয়।

নিয়োগে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষক নিয়োগে বিধিমাল অনুসরণ করা হয়নি, মানা হয়নি পুরুষ- নারী কোটা, এ ছাড়া থানা ভিত্তিক নিয়োগ হওয়ার কথা থাকলেও তা জেলা ভিত্তিক ফল প্রকাশ করা হয়, এমন কয়েকটি অনিয়মের কারণে এই রুল জারি হয়।

প্রাথমিক শিক্ষা সচিব, ডিজিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ১০ দিনের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

২০১৯ এর ডিসেম্বরের ২৪ তারিখ এই নিয়েগের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে পাস করেছন ১৮ হাজার ১৪৭ জন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ওই বছরের ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। প্রথম ধাপে ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ৩১ মে, তৃতীয় ধাপে ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপে ২৮ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
গত সেপ্টেম্বরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষায় ৫৫ হাজার ২৯৫ জন পাস করেন। গত ৬ অক্টোবর থেকে নিয়োগ পরীক্ষার মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। মাসব্যাপী সারাদেশের সব জেলায় মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হয়।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিরোজপুরে বাস অটো মুখোমুখি সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে খোঁজ খবর নেন জামাতে ইসলামির নেতৃবৃন্দ।

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট

আপডেট সময় : ০২:৪৬:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২০

নিউজ ডেস্কঃ আইন না মেনে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৮ হাজার ১৪৭ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ কেন বাতিল করা হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ (মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি) বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমান এই রুল জারি করেন । ২০১৯ এর ডিসেম্বরের ২৪ তারিখে এই ফলাফল প্রকাশ হয়।

নিয়োগে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষক নিয়োগে বিধিমাল অনুসরণ করা হয়নি, মানা হয়নি পুরুষ- নারী কোটা, এ ছাড়া থানা ভিত্তিক নিয়োগ হওয়ার কথা থাকলেও তা জেলা ভিত্তিক ফল প্রকাশ করা হয়, এমন কয়েকটি অনিয়মের কারণে এই রুল জারি হয়।

প্রাথমিক শিক্ষা সচিব, ডিজিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ১০ দিনের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

২০১৯ এর ডিসেম্বরের ২৪ তারিখ এই নিয়েগের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে পাস করেছন ১৮ হাজার ১৪৭ জন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ওই বছরের ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। প্রথম ধাপে ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ৩১ মে, তৃতীয় ধাপে ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপে ২৮ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
গত সেপ্টেম্বরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষায় ৫৫ হাজার ২৯৫ জন পাস করেন। গত ৬ অক্টোবর থেকে নিয়োগ পরীক্ষার মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। মাসব্যাপী সারাদেশের সব জেলায় মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হয়।